Your cart is currently empty!
মাছের বাজার গরম
—
by

মাছের বাজার গরম নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বমূল্যে নাভিশ্বাস নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের। সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ৩০ টাকা পযর্ন্ত বেড়েছে মাছের দাম। গরিবের মাছ বলে পরিচিত পাঙ্গাস মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৬৫ থেকে ১৮০ টাকায়। মাছের চেয়ে কম দামে পাওয়া যাচ্ছে ব্রয়লার মুরগি। কেজি প্রতি দাম পড়ছে ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকা।
রাজধানীর কারওয়ান বাজার, মহাখালী কাঁচাবাজার, খিলক্ষেত বাজার, আজিমপুর কাঁচাবাজার ও হজ ক্যাম্পের মুক্তিযোদ্ধা কাঁচা বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা যায়।

মাছের বাজার দর
মাছের বাজার গরম বাজারে আকারভেদে কেজি প্রতি পাঙ্গাস বিক্রি হচ্ছে পাঙাশ ১৬৫ থেকে ১৮০ টাকা, রুই, কাতল ২৮০ থেকে ৩২০ টাকায়। গরম বাজারে একই দামে বিক্রি হচ্ছে মৃগেল, মরা তেলাপিয়া ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা, তাজা বিক্রি হচ্ছে ১৯০ থেকে ২০০ টাকায়।
চিংড়ি মাছ বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা, শোল পাওয়া যাচ্ছে ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকায়, কই ২৮০ থেকে ৩২০ টাকা, শিং ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকা, মাগুর ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি করা হয়। আকারভেদে ইলিশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ১২০০ টাকায়।
নদী ও খাল-বিলের পানি কমে যাওয়ায় নারায়ণগঞ্জে সব ধরনের মাছের সরবরাহ বেড়েছে। ফলে পাইকারি মাছ বাজারে দামও আগের তুলনায় বেড়েছে। বাজারের প্রতিটি আড়তে নদী ও হাওড় অঞ্চলের ফরমালিনমুক্ত তাজা মাছে ভরপুর রয়েছে।
ছুটির দিন ছাড়াও প্রতিদিন অন্তত দেড় থেকে দুই কোটি টাকার মাছ বিক্রি হচ্ছে পাইকারি বাজারে।
মাছের পাইকারি বাজার
মাছের গরম বাজারে নদীবন্দর সংলগ্ন শীতলক্ষ্যা নদীর পূর্বতীরে ৩ নম্বর ঘাট এলাকায় সদর উপজেলার সবচে বড় মাছের পাইকারি বাজার। ভোর থেকে শুরু হয় আড়তদারদের হাঁকডাক ও বেচাকেনা।
রুই, কাতল, বোয়াল, ব্রিগেট, পাঙাশ, আইড়, কোরাল, রিটা, গজার, শোল ও গলদা চিংড়িসহ নদীর ছোট বড় সব ধরনের তাজা মাছ উঠেছে বাজারে। পাশাপাশি হাওর অঞ্চলের নানা প্রজাতির দেশি ও সমুদ্রের মাছও পাওয়া যায়।
এই ছিল মাছের বাজারের সর্ব শেষ সংবাদ নিয়মিত এম খবর পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।
Leave a Reply